জুলহাস : মেয়েকে গাছের সাথে বেধে রেখে মাকে গনধর্ষন এই শিরোনামে (১মে রোজ শুক্রবার) অনলাইন পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশ হয়।
সংবাদ প্রকাশের পর পটুয়াখালী র্যাব-৮ এর নজরে পড়ে যায় এবং বিষয়টি গুরুত্বসহকারেে আমলে নিয়ে পরের দিন ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং অভিযুক্তদের গ্রেফতারে গোয়েন্দা তৎপরতা চালায়।
র্যাব ৮ এর কোম্পানি অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ রইছ উদ্দিন এর নেতৃত্বে শনিবার সন্ধ্যা ৬ টার সময় বরগুনা জেলার দক্ষিণ বালিয়াতলি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করেন।
এ বিষয়ে র্যাব ৮ এর কোম্পানি অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ রইছ উদ্দিন বলেন,গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে ১ মে শুক্রবার তালতলী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনা চাঞ্চল্যকর হওয়ায় র্যাব অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেফতারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উক্ত মামলার অন্যতম আসামি ও মোটরসাইকেল চালক জহুরুল আকন কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আটককৃত আসামিকে তালতলী থানায় হস্তান্তর করা হয়। অভিযুক্ত অপর আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ এপ্রিল গৃহবধূ তার কন্যা সন্তানকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি পিরোজপুর জেলাধীন মঠবাড়িয়া উপজেলার শাপলেজা গ্রাম থেকে পটুয়াখালী কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর গ্রামে খালাবাড়ি রওনা দেয়।
শ্বশুর বাড়ি থেকে পাথরঘাটা খেয়া পাড় হয়ে তালতলী শুভসন্ধ্যা ঘাটে পৌছায়। সেখান থেকে ভাড়ায় চলিত মোটরসাইকেলে নিশানবাড়িয়া খেয়াঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা করে। মোটরসাইকেল ড্রাইভার অভিযুক্ত জহুরুল আকন তাদেরকে নিয়ে নির্জন জঙ্গলে দিকে যায়। সেখানে নিয়ে এলাকার ৪/৫ জন বখাটে মিলে সন্তানকে গাছের সাথে বেঁধে রেখে মাকে গণধর্ষণ করে
Leave a Reply