জুলহাস: বরগুনা, সদর উপজেলার ০৫নং আয়লাপাতাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যের বিরুদ্ধে জেলেরা চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করেন।
বরগুনাসহ দেশের সব উপকূলীয় এলাকার নদ-নদীতে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে এখন মাছ ধরার ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা আছে। এ সময় সরকারি খাদ্য সহায়তা হিসেবে ভিজিএফের এই চাল বিতরণ করা হয়।
প্রসঙ্গত, শনিবার ২৫-০৪-২০ তারিখের আগে যারা চাল পেয়েছে তাদেরকে আবাও বিজিএফ এর চাল বিতাড়ন করেছেন। অনেক জেলেদের করোনা ঝুকিতে রেখে এই ইউপি সদস্য মোঃ শহিদ মেম্বার সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে জেলেদের বিজিএফের চাল বিতারন সময়ে দুই জেলের নামে ৮০ কেজির চাল ৬০কেজি বিতারন করা সময়ে ঘটনাস্থলে উপস্থীত থাকা সাংবাদিকদের হাতে ধরাপরে।
পরে সে ৮০কেজি বিতারন করে তার ভূল সিকার করেন। এবং চাল বিতারন করার সাক্ষাৎকার নিতে চাইলে সে বাহিরে নামাজ পরে আসার কথা বলে বাড়িতে চলেযায়। পরে ২/৩ বার ফোন করার পরে পরিষদে এসে সাক্ষাৎকারে অস্বিকার যায়। তাছারাও চেয়ারম্যান এর অনুউপস্থীতিতে ১৬ বস্তা চাল না এবং এনে স্টক না দিয়ে চাল বিতরন করতে চেয়েছিলেন ইউপি সদস্য ও সচিব। এবং নিজেকে এরাতে ইউপি সদস্য বলেন, এই ১৬ বস্তা গাড়িতে পথে আসতেছে। আমরা দেওয়া শুরু করলে এর ভিতরে এসে পরবে। পরে ট্যাগ অফিসার ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গরা চেয়ারম্যানকে ফোন দিলে। তা দেখে তখন ইউপি সদস্য ০২ নং ওয়ার্ডের শহিদ মেম্বার ১৬ বস্তা চাল একটি টমটমে করে এনে জেলেদের মাঝে বিতারন শুরু করেন।
০২ নং ওয়ার্ডের জেলে পলাশ বলেন, আমাকে মেম্বার সাহেব ০২ নামে আমার কাছ থেকে টিপ সই রেখে ৬০কেজি চাল দেয়। পরে আমি ৮০কেজি চাল বুঝে পাই।
ট্যাগ অফিসার সুব্রত দাস মুঠো ফোনে বলেন, একই সময়ে ইউনিয়ন পরিষদে ০২ নং ওয়ার্ড, স্কুল মাঠে ০৮ ও ০৯ নং ওয়ার্ডের জেলেদের চাল বিতারন করেন। তখন সেখানে যাওয়ায় সেই সময়ে সে এই কাজ করতে পারে। তবে অভিযোগ পাওয়ার পরে তাকে জিজ্ঞেস করলে সে অস্বিকার গেছে।
যারা সত্যিকারে জেলে না তারপরেও চাল পেয়েছে সেই বিষয়ে ট্যাগ অফিসার বলেন, যারা এই নাম লিষ্ট করেছে তাদের মধ্যে গরমিল থাকতে পারে। যেলেদের বাহিরে কার্ডদ্বারী জেলে ছাড়া কাউকে দিলে সেই বিষয়টা আমি বলতে পারবো না। যেহুতু সবাইকে আমরা চিনিনা । যেহেতু এই লিষ্ট মেম্বার, চেয়ারম্যান করেছে। তবে আমি আমার নিয়ম অনুযায়ী চেষ্টা করেছি যাতে কোন অনিয়ম না হয়।
চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে আয়লাপাতাকাটা ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার আশরাকুর রহমান বলেন,আমার এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। তবে ০২ নং ওয়ার্ডের শহিদ মেম্বার যেই কাজ করেছে ২জনকে ০১মাসে ৮০কেজির যায়গায় ৬০কেজি দিয়েছিলো সেটা আসলেই দুঃখ জনক! ও কঠিন অপরাধ
Leave a Reply